আমার চেতনার রঙে রাঙানো এই খেলা ঘরে:

~0~0~! আপনাকে স্বাগতম !~0~0~

*******************************************************************************************************

আমার কথা

I born at Samatur,in the Tuensang district of Nagaland on 8th March,1967.It's the great International Women's day. It was the year of Great Nakshal Bari Revolution either. My father worked there at Nagaland at BDO office.He had a beautiful quarter opposite to his office. Where I've lived first seven memorable year of my life. After that I grown up at the 'Kobir Sohor' Silchar .The HQ of Cachar District of Assam. Now at the age of 43 I'm working at Tinsukia College as a lecturer in Bengali. Here I edit A quarterly academic journal PRAGYAN from the college. . . . ইন্টার নেট আসার বহু আগে থেকেই মানুষ বিশ্বজোড়া এক অনন্ত চেতনা জালে বাঁধা ছিল। ইন্টারনেট একে স্পষ্ট করেছে মাত্র। সেই জালের কিছু গাঁট আমাকেও জড়িয়েছে। জড়িয়েছে আপনাকেও। গাঁটে বাঁধা থাকব বলে এখানে লিখে রাখলাম আমার নিজের কথা কথার কণিকাগুলো। কৃষ্ণচূড়ার ছড়ানো ঝোটার মতো এলোমেলো ছড়িয়েও দিলাম চেতনার কলি। তাতে আবার মাঝে মাঝে কোকিলের মতো এদিকে ওদিকে ডাকও পাঠাই। কেউ সে ডাকে প্রতিধ্বনি তুলে, কেউ তোলে না। তবুও স্বপন দেখে যাই 'ফুল ফুটুক না ফুটুক' বসন্ত আসুক। কোকিলের মতোই আমারো কোনো বাঁধা ঘর নেই। কিন্তু সে আরেক প্রসঙ্গ। you can mail me either at : karsushanta40@gmail.com (or)k_sushanta@yahoo.co.in. Call me @ +91 9954226966
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
যাকে ঘৃণা করি
সে আমার শেকলে বাঁধা হাত খুলে দেয় না!
যাকে ভালোবাসি
তাকেই যে বেঁধে রেখেছে বুনো হায়না!

তখন সত্তর আশির আগুন ঝরানো দিন। নতুন যৌবন। আমি এমন কবিতা লিখতাম। লিখতামঃ

মানুষইতো ছিল চিরদিন;
মাঝে মাঝে না মানুষের
হাত গুনা দিন।
কিম্বা লিখতাম

বাস্তিল বৈ এদেশে ওদেশে কোনো মানুষের নেই ঘর!

এগুলো টুকরো নয়, পুরো কবিতা। বন্ধুরা বলল, এগুলো স্লোগান বুঝি।
যখন এমন লিখলামঃ

চায়ের কাপে চাঁদের হাসি নীল আকাশী শাড়ি;
ঈদের মানে শাহনওয়াজ অনেক দিনে বাড়ি।

কিম্বা লিখলামঃ

শাওন দিনে যেমন কিনা ইলশেগুড়ি বিষ্টি;
সখীলো, তোর এলো চুলের ছোঁয়া তেমন মিষ্টি।

বন্ধুরা জানতে চাইল বসন্তের আগুন নেভানোর এসব ষড়যন্ত্র কেন!আমার মনে হলো নিকুচি করেছে সব ষড়যন্ত্রের। আমি আসলে কবিতার লোকই নই! দুটো লাইন লেখার জন্যে নিশি পোড়াবার কাজ নয় আমার। সুকান্ত আমার কথা ভেবেই লিখেছিল, ‘ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী গদ্যময়!’ এখন আমি পুর দস্তুর গদ্যের কারিগর!
আমার লেখা পড়তে এখানে আসুন। দু’দণ্ড বেড়িয়ে যানঃ
১) http://sushantakar40.blogspot.com
২) http://ishankonerkahini.blogspot.com/
৩)http://ishankonerkotha.blogspot.com/
স্রস্টা না হোক, সাহিত্য আমাকে তার শিক্ষক বানিয়েছে। এখন আবাল্যের বৃন্দাবন শিলচর ছেড়ে এসে তিনসুকিয়াতে ছাত্র পড়াই। কংশকে না হোক, রোজ অন্যের সৃষ্টি বধ করি। গান না গেয়ে গানের ক্লাসে গান শিখেছেন? আমরা শেখাই। কবিতা না লিখে কবিতা শেখাই!!
ভাল্লাগে না। আমার সেই বৃন্দাবনের বাঁশিও বাজে না এখানে। যখন এসছি, ইন্টারনেট ছিল না, মোবাইল ছিলনা। দূরের কাঊকে ফোন করি, ততো নম্বরো ছিল না, ছিল না টাকা কড়িও। কী করি?
তাতেই জন্ম নিল ‘প্রজ্ঞান’!
আপনারা দেখেন নি? লোকে দেখেছি ফেলে দেবার জিনিস দিয়ে কত কী তৈরি করে। আমিও তেমনি করি। যেখানে লোকে বলছিল কিছু হবার নয়, সেই দেশে, সেই কলেজে এখন এতোটা দিন ধরে বেরুচ্ছে প্রজ্ঞান। শ্রেণির বাইরে ছাত্র পড়াবার ‘প্রজ্ঞান’।
এখানে দেখুনঃ
১) http://sites.google.com/site/pragyan06now
২)http://pragyan06now.blogspot.com
এবং আমি কাজ করি এখানেও
১) http://www.xobdo.org
২)http://www.studygs.net/bengali/
৩)http://www.banglahacks.com/