আমার চেতনার রঙে রাঙানো এই খেলা ঘরে:

~0~0~! আপনাকে স্বাগতম !~0~0~

*******************************************************************************************************

Thursday, 23 July 2009

Duto Somalocona O Bangla Natoker Somalocona Poddhoti








Swajatyer Ohomikar Theke Mukti Daner Shikkhai Ajaker Diner Prodhan Shikkha: Rabindranath Thakur
একটি নোটঃ দু'টো সমালোচনা ও বাংলা নাটকের মূল্যায়নপদ্ধতি

নভেম্বর,২০০৮এর 'দেশ' কাগজে বিখ্যাত নাট্যকার ব্রাত্য বসু'নাট্যমঞ্চ নাট্যরূপ' বইটির দ্বিতীয় সংস্করণের এক সমালোচনালিখেছেনবইটির লেখক পবিত্র সরকার ছেপেছেন দে' পাবলিশিং, কলকাতা ব্রাত্যের সমালোচনার নাম 'নতুন সমন্বয় বোধের আকাঙ্খা' ব্রাত্য লিখেছেন এই বইয়ের প্রথম সংস্করণ অনেক বছর আগে তাঁকে 'পোয়েটিক্স' বুখতে বেশ সাহায্য করেছিল সেই প্রথমসংস্করণ পড়েই তাঁর মনে হয়েছিল, “. . . বাংলা নাটকের স্বাধীনতা উত্তর ইতিহাসচর্চার পাঠ্যের যদি কিছু মান্য নিদর্শন আমরা হাতেপেয়েও থাকি, নাট্যের ধারাবাহিক ও দেশি-বিদেশি নাট্যমানচিত্রের সার্বিক চেহেরা অনুধাবন ও তৎসংক্রান্ত কিছু খসড়া অন্তত বা টিপ্পনি,ইতিহাস সংক্রান্ত উত্তেজনার খোরাকের নথি কোথায় ? . . . . .ভবিষ্যতে যদি এবম্বিধ কোনও ইতিহাসচর্চার অবকাশ তৈরি করে আমাদের নাটমঞ্চ বা আমাদের নাট্যরূপ তাহলে পবিত্র সরকারের এ বইটি নিঃসন্দেহে তার অগ্রগণ্য গ্রন্থপঞ্জিতে অনিবার্য
ব্রাত্যের মতে এই বইটির মূল সুর সমন্বয়ের নতুন সংস্করণে ছত্রিশটি প্রবন্ধ রয়েছে ধনঞ্জয় থেকে ব্রেশট ,রবীন্দ্রনাথ থেকে বাদল সরকার এবং হালের বাংলা থিয়েটার পর্যন্ত বইটি অবগাহন করেছে

মার্চ ,২০০৯- 'দেশ' কাগজে রুদ্র প্রসাদ সেনগুপ্ত'বিজন ভট্টাচার্য রচনা সংগ্রহ-'এর এক সমালোচনা লিখেছেন 'অযত্নে রুক্ষ প্রতিভাবৃক্ষ ' নামে বইটি সম্পাদনা করেছেন বিজনের ছেলে বিখ্যাত কবি নবারুণভট্টাচার্য এবং আরো এক বিখ্যাত নাট্য-আলোচক ও ঐতিহাসিক শমীক বন্দোপাধ্যায় ছেপেছেন দে'পাবলিশিং , কলকাতা রুদ্রের সমালোচনার থেকেবিজন যে নাট্য দর্শনে এককালে বিশ্বাস করতেন তার গতি প্রকৃতি বেশ ভালো বোঝা যায় এর জন্যে এই নোটটা আমার করে রাখা জরুরি
লেখাটার শুরুতেই রুদ্র বেশ হতাশার সঙ্গে উল্লেখ করেছেন , আজ যখন আমরা নিজের দাদুর নামতাই ভুলে যাই কারণ কোনো ফর্মে তাঁর নামলিখতে হয় না সেখানে বিজন ভট্টাচার্যের মতো নাট্যকারদের ভুলে যাওয়াতো চাট্টিখানি কথা সাহিত্যই আজকাল ব্রাত্য হতে বসেছে, তার উপর নাটকতো চিরদিনই ,'নশ্বর'

বিজন ভট্টাচার্যের খান দশ নাটক, নাটকের স্থির চিত্র আর তাঁর নাটকের গানের স্বরলিপি দিয়ে এই প্রথম খণ্ডটি সাজানো রুদ্র লিখেছেন, বিজন ভট্টাচার্য দেবতার মতো প্রতিভাবান আর হয়তো শিশুর মতো অগোছালো' ছিলেন . . . যাঁর প্রতিভা আর শক্তির সম্যক আদল তিনি নিজেপেয়েছিলেন কিনা সন্দেহের অবকাশ আছে বিজন ভট্টাচার্য, শম্ভু মিত্র আর উৎপল দত্তকে তিনি তুলনা করেছেন ব্রহ্মা -বিষ্ণু- মহেশ্বরের সঙ্গেঅবশ্যই বিজন ভট্টাচার্য মহেশ্বর তিনি লিখেছেন, “ . . . 'রাজা অয়দিপাউস' এর শম্ভু মিত্রের করা অনুবাদ যখন আমরা পড়ি তখন বিভিন্ননাট্যমুহূর্তের বহুচর্চিত স্মৃতির আভাসটাও ফুটে ওঠে উৎপল দত্তের 'টিনের তলোয়ার' পড়তে পড়তে শেষ দৃশ্যে তিতুমীর হয়ে ওঠার সেই গায়ে কাঁটা দেওয়া চমকের অন্তত শোনা কথাও একটা ছবি দেখতে সাহায্য করে বর্তমানের অতি স্বল্প নাট্যপ্রেমীদের কিন্তু বিজন বাবুর ক্ষেত্রে এই কিংবদন্তির অভাব কারণ কত শতবার মুক্তাঙ্গনে একা একা বয়ে গেছে 'দেবীগর্জন'- জোতদারের সেই ধর্ষণ দৃশ্যের ভয়ঙ্কর রূপতাল গাছ এক পায়ে দাঁড়িয়ে সব গাছ ছাড়িয়ে আর যাই হোক অরণ্যেরতো সৃষ্টি হয় না ! বিজন বাবুর সেই অমোঘ অভিনয় আর চাঁচাছোলা কলমের ধারকে এক সূত্রে গাঁথার মন্ত্রণাদাতা কই ? আলোচনা করতে পেরেছেন কাদের সঙ্গে ? না তাপস সেন না খালেদ চৌধুরী তিনি আরো লিখেছেন, “...শ্রদ্ধেয় নট, নির্দেশক শেখর চট্টপাধ্যায় লিখেছিলেন রবীন্দ্রনাথের নাটকগুলি নতুন করে লিখে নিতে পারলে মঞ্চায়ন সম্ভব সে হেন বিদ্রুপবাণেবিদ্ধ নাটকের অহল্যা উদ্ধার হল শম্ভু মিত্রের স্পর্শে কিন্তু সেই স্পর্শ দিতে গিয়ে শম্ভুদা'কে পাশে পেতে হয়েছে সেই খালেদ চৌধুরী , সেইতাপস সেন এবং সেই তৃপ্তি মিত্রকে ... তার উপর রুদ্রপ্রসাদের আক্ষেপ বিজন ভট্টাচার্য নিজেও ভালো সংগঠক ছিলেন না, তিনি তা পানও নিশম্ভু মিত্র বুঝেছিলেনবাণিজ্যিক থিয়েটারে কিছু হবে না 'গণনাট্য যতটা গণের ততটা বোধহয় নাট্যের নয় ' এর জন্যে তাঁর নতুন পথবহুরূপী তাতে তিনি সরকারী উপেক্ষারও শিকার হন তাতেও শম্ভু মিত্রকে আটকানও যায় নি কারণ , “ শম্বু মিত্র নিজের প্রতি যত্ন নেওয়াটা বৃহত্তর কারণেই কর্তব্য মনে করলেন বিজনবাবু হয়তো কর্তব্য মনে করলেন, যত্ন না নেওয়াটাকেই নাটকের গুণমানের থেকেও অতিরিক্ত কিছু যে নাট্যকারের প্রতিষ্ঠাতে প্রভাব ফেলে এ কথা বোঝা যায় যখন রুদ্র লেখেনজীবনের শেষভাগে শম্ভু মিত্র 'আ্যান্টিলেফট' তাই গোটা বামপন্থা তাঁর বিরুদ্ধে তিনি সম্ভ্রমের সজারু কাঁটা বিস্তার করে নিজের অবস্থানকে সেই কাঠিন্যেই প্রতিষ্ঠা দিয়েছেন উৎপল দত্ত প্রথম যুগে বামপন্থী হবার জন্যেই শাসককুলের বিরোধী, কিন্তু পরেরে জীবনে ঐ এক কারণেই শাসকদের বদান্যতা পেয়ে এসেছেন বামপ্নথার প্রতি বিজন ভট্টাচার্যের অনুরাগ কম ছিলনা কিছুতেই , কিন্তু শাসক দলের অনুরাগঈ না হওয়াতে যে সমর্থন উৎপল দত্ত পেয়ে এসছেন তা তাঁর ভাগ্যে জোটেনি একেবারেই
বিজন ভট্টাচার্য নিজেও নিজের কাজের আদর তেমন করেন নি রুদ্র লিখেছেন, “ এঁরা নিজেদের নয়, নিজেদের কাজের আদর করেছেন নিজেদের সোনার ধানে তরী ভরিয়ে দিয়েছেন, সে তরীতে নিজেদের ঠাঁইয়ের কথা ভাবেন নিপ্রায় অন্ধ শম্ভু মিত্র শুধু প্রখর অভিজ্ঞতা আর অনুমানে মঞ্চ মেপে শরীরের ঝুঁকি নিয়েই অভিনয় করেছেনউৎপল দত্ত শেষ পর্বে ডায়ালিসিস নিতে নিতে পাঠ করে গেছেন কিন্তু বিজনবাবুর মতো মৃত্যুর ক'ঘণ্টা আগে দলের উদাসীন কর্মীর নজর এড়িয়ে যাওয়া পেরেকের ক্ষত শরীরে নেননি তাঁর 'নবান্ন' থেকে 'দেবীগর্জন'সময়ের দাবি মিটিয়ে গেছে কিন্তু 'মেঘে ঢাকা তারা'- মাস্টারমাশাইকে দেখলে মনে হয় শুধু সময়ের দাবি মেটানোর নাটক নয়, কালোত্তীর্ণহয়ে ওঠার রসদ তাঁর কলমে ছিল রাজ্য সরকার উৎপল দত্তকে নিয়ে ঢালাও উৎসব করবার ব্যবস্থা করে বিজন ভট্টাচার্যকে নিয়েবেসরকারই উদ্যোগেও এমন কিছু করা যায় না কি, সে প্রশ্ন ছুঁড়ে দিয়েছেন লেখক একটু বিদ্রুপ করেই লিখছেন, “ মানলাম, উৎপল দত্ত না হয় বামপন্থার 'অফিসিয়াল মদতদাতা ' হয়ে উঠতে পেরেছিলেন কিন্তু বিজনবাবুর বাম অনুরাগের ক্ষেত্রে বলা যাবে--'নাথিং অফিসিয়াল আ্যাবাউট ইট'
দুই প্রজন্মের এই দুই বিখ্যাত নাট্যকারের সমালোচনা দেখায় বাস্তবে নাটক তথা শিল্পের মূল্যায়ন হয় কিসে প্রতিষ্ঠান তথা শিল্প অতিরিক্ত উপাদানগুলো শিল্পের স্বীকৃতি তথা প্রতিষ্ঠাতে ব্যাপক প্রভাব ফেলে
----
লিখে শেষ ঃ ২৩-০৭-০৯, বৃহষ্পতিবার




Tuesday, 21 July 2009

Today is the 21st July: Let’s pay homage to the Martyrs


Swajatyer Ohomikar Theke Mukti Daner Shikkhai Ajaker Diner Prodhan Shikkha: Rabindranath Thakur


Let’s pay homage to the Martyrs of the 21st July.




I remember we’re in relaxed mood in Silchar. It was another cloudy day, without rain. Karimganj Branch of Barak Upatyaka Songram Somonnoy Somiti (A qualission of more then eleven student and youth organizations of the Valley) has given a call of Bandh on that day to express protest over Prafulla Mahanta’s Visit at Karimganj. From morning we were being informed that Bandh was total success. The CM failed participates in any public programme. From Morning Seven to Night at Eleven---was our working hours. Especially of those who were in leadership. I was the secretary of Cachar District branch of Songrame Somonnoy Somiti. All of us wanted rest for a day or two. On 21st July, 86 our central committee President Mihir Lal Roy was there in Central Road Office with a few other central committee leaders like Arup Baisya, Biplab Goswami, Tushar Pukayastha, Karuna Paul and many more. He wanted me to take rest and come whenever I feel to come. It was possibly 12 at noon; I was walking through the roads of Hospital Road. I had no bicycle then, no money to take rickshaws. We’re used to walk throughout the city, in those days. Very few had motorcycle in those days. None of us had a car. Suddenly, I show Pradeep Bhattacharjee, ex VP of GC College and president of BaVSA , one of the partners of the Somonyoy Somity , Coming towards Hospital Road from the Office with a few comrades. He was shouting at me, where were you! Police fired at Karimganj! Many people have died! They are coming at Silchar Medical College. We’ll have to go their and collect as many as blood donors. Out of anxiety, I suggested, we’ve to make roads free first. And let’s people know what happened they will move them selves. Someone of us asked if I’m suggesting a sudden bandh call. I answered affirmative. So friends started raising slogans! It was spontaneous. I waked a few steps with them. Suddenly we show a city bus coming northwards from Medical College. We requested the driver and the passengers to help us. Passengers vacated the bus, the driver accompanied us to all our organizational base at Tarapur, Malugram, Madhurband, Rangirkhari and Meherpur . Pradeepda, Biswajit Paul Chaudhury and some others stayed back to make the bandh call a success. I moved with Kajal Laskar, Mukul Barbhuyan and others. We picked up the volunteers and reached the Medical College after a few hours. But, by then there were so many volunteers, that we had very little to be worried about. So some of us came back to think over the next step.

None of us know the actual fact. As you know, those days very few of us had private phone and TV. The concept of PCO was not in our imagination. So we gathered at the Idgah Road residence of the Owner of ‘Doinik Goti’—the then popular daily of the Valley---to see if he knows anything better. We show there that Doordoshon news at night covered the incident. We felt proud that at last whole nation will know the condition of our own people. But, that news even failed to satisfy our quarries. The name of Jaganmoy Deb and Jishu Das were doing around the dead. But, people went on saying that the number would be more. We came to know that police started combing operation in the Karimganj City. All the leaders there went underground. Police will do so in Silchar as well. When we left the place, we decided on road that we’ll not go for immediate agitation programme, rather we’ll help the victims.
I and Prasenjit had known face on those days. Because, most of the street corner meetings were addressed by us. So we were being compelled to go underground. I went to the villages of Barkhala and Bihara. There I tried to mobilise people against the police atrocities. I came back after a week or so. I came to know that police searched my home one night. They picked up my younger brother Sunirmal. He was being kept in lock up for a whole night and day. He was no way involved in the movement. He was just a young school going boy on those days.
While I was underground a huge Mass Procession was organised in Silchar to protest the police atrocities against the volunteers and common people. The state Government declared the postponement of the implementation of the Black SEBA circular on the very next 15 August. The Circular was never withdrawn completely. It was not a success of the people of the Barak valley only. Actually most of credit should go those Students Originations of the Brahmaputra valley who rallied under the then influential organisation AATSU. As far I know, all most all the tribal student organisation including Dimasa, Bodo and Karbi Students organisations were part of that Umbrella Organisation AATSU. The movement against SEBA circular didn’t ended there. Rather it was only opened the mouth a volcano which ejecting lava till today. All most all of the smaller identities of the state are now claiming a satisfactory political status which will make them live with honour and dignity. Some of the movement has taken ugly turn like DHD and NDFB. The SEBA circular of 1986 proved suicidal for greater Assamese Nation Building process. It only helped to derail the process for ever.
People opposed the circular tooth and nail. But, same people didn’t object while the same Assamese language was being introduced as elective language in the School Level. You know in this year only, one Sumit Deb of Patharkandi of same Karimganj District got highest number in Assamese as Elective subject in HSLC Examination. Friends, today is the 21st July. Let’s pay homage to the Martyrs for the causes of Linguistic right of the linguistic minorities of the state.