রবীন্দ্রনাথ যেমনটি বলেছেন,আমারো এই দীক্ষাঃ স্বাজাত্যের অহমিকার থেকে মুক্তি দানের শিক্ষাই আজকের দিনের প্রধান শিক্ষা !
নাগরিক সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান বা মূলধারার দিন এই শেষ হলো বলে! এখন মূলধারায় যারা লিখেন, তারা সেখানকার লিংক অনলাইন এসে ঝুলিয়ে যান- পড়ুন বলে! আর লিটলম্যাগ, তাও আশ্রয় মেলেছে আন্তর্জালের ঠিকানায়।এইবার লেখা নিয়ে- চমৎকার একটা জায়গা নিয়ে আপনি লিখছেন। ভালো লাগলো। তবে, শেষে এসে মনে হলেঅ হুট করে শেষ হয়ে গেল! পান্থ রহমান রেজা ঢাকা, বাংলাদেশpanthareza@gmail.com
ধন্যবাদ পান্থ! আপনার ভালো লাগাতে আমার আত্মবিশ্বাস বাড়ল। হ্যাঁ, এতে আরো অনেক কথাই যোগ করা যায়। কিন্তু , একেতো বেশি দীর্ঘ হলে লোকে পড়তে চায় না, আর যেখানে দাঁড়ালাম সেখান থেকে নয় অন্যে শুরু করুক।
স্রোতের বিরুদ্ধে দাঁড়ানোর জন্য সকল মাধ্যমই কাজে লাগবে লিটলম্যাগ কর্মীরা । সুশীল সমাজের বিশাল বড় সাইজের সাজিয়ে গুছিয়ে গা বাচিয়ে কিংবা ছবি ফ্রেমে বন্দী ম্যাগের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে স্বাধীন চিন্তার অক্ষরগুলো প্রকাশের কত কত মাধ্যম সামনে তৈরী হবে সেটাও দেখার বিষয় কারণ আমাদের প্রয়োজন তথ্যগুলো ছড়িয়ে দিয়ে জাগ্রত কিংবা আরেকটি স্রোত তৈরী । যার যা উদ্দেশ্য । চমৎকার ভাবে বিশ্লেষণের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ রইল ।
ধন্যবাদ ফয়সল। "লিটলম্যাগ কর্মীরা" সব লিটিল ম্যাগকে এক করা বোধ হয় ঠিক নয়। নেহাতই হাত পাকাতেও লোকে লিটিল ম্যাগ দিয়ে শুরু করে। সেগুলো ভালো। বা সব জায়গাতে ঢাউস কাগজ করবার সবা যোগ্যতা নেই। কিন্তু, সব লিটিল ম্যাগ এক বিমূর্ত প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে লড়ছে--এই তত্বের প্রতি আমার কোনো আকর্ষণ নেই। বরঞ্চ কিছু লিটিল মতাগের লোকেরা প্রচণ্ড বাস্তব এবং গণ বিচ্ছিন্ন হয়--এর চেয়ে বাণিজ্যিক দৈনন্দিন কাগজ অনেক ভালো।
Post a Comment
4 comments:
নাগরিক সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান বা মূলধারার দিন এই শেষ হলো বলে! এখন মূলধারায় যারা লিখেন, তারা সেখানকার লিংক অনলাইন এসে ঝুলিয়ে যান- পড়ুন বলে! আর লিটলম্যাগ, তাও আশ্রয় মেলেছে আন্তর্জালের ঠিকানায়।
এইবার লেখা নিয়ে- চমৎকার একটা জায়গা নিয়ে আপনি লিখছেন। ভালো লাগলো। তবে, শেষে এসে মনে হলেঅ হুট করে শেষ হয়ে গেল!
পান্থ রহমান রেজা
ঢাকা, বাংলাদেশ
panthareza@gmail.com
ধন্যবাদ পান্থ! আপনার ভালো লাগাতে আমার আত্মবিশ্বাস বাড়ল। হ্যাঁ, এতে আরো অনেক কথাই যোগ করা যায়। কিন্তু , একেতো বেশি দীর্ঘ হলে লোকে পড়তে চায় না, আর যেখানে দাঁড়ালাম সেখান থেকে নয় অন্যে শুরু করুক।
স্রোতের বিরুদ্ধে দাঁড়ানোর জন্য সকল মাধ্যমই কাজে লাগবে লিটলম্যাগ কর্মীরা । সুশীল সমাজের বিশাল বড় সাইজের সাজিয়ে গুছিয়ে গা বাচিয়ে কিংবা ছবি ফ্রেমে বন্দী ম্যাগের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে স্বাধীন চিন্তার অক্ষরগুলো প্রকাশের কত কত মাধ্যম সামনে তৈরী হবে সেটাও দেখার বিষয় কারণ আমাদের প্রয়োজন তথ্যগুলো ছড়িয়ে দিয়ে জাগ্রত কিংবা আরেকটি স্রোত তৈরী । যার যা উদ্দেশ্য । চমৎকার ভাবে বিশ্লেষণের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ রইল ।
ধন্যবাদ ফয়সল। "লিটলম্যাগ কর্মীরা" সব লিটিল ম্যাগকে এক করা বোধ হয় ঠিক নয়। নেহাতই হাত পাকাতেও লোকে লিটিল ম্যাগ দিয়ে শুরু করে। সেগুলো ভালো। বা সব জায়গাতে ঢাউস কাগজ করবার সবা যোগ্যতা নেই। কিন্তু, সব লিটিল ম্যাগ এক বিমূর্ত প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে লড়ছে--এই তত্বের প্রতি আমার কোনো আকর্ষণ নেই। বরঞ্চ কিছু লিটিল মতাগের লোকেরা প্রচণ্ড বাস্তব এবং গণ বিচ্ছিন্ন হয়--এর চেয়ে বাণিজ্যিক দৈনন্দিন কাগজ অনেক ভালো।
Post a Comment