( এই লেখাটি 'বন্ধ হোক সব বঞ্চনা, আমরাও চাই উন্নত বরাক' নামের এক ফেসবুকে গ্রুপে আমাদের চারজনের আড্ডাতে করা আমার এক মন্তব্যের সম্পাদিত রূপ। আড্ডা হচ্ছিল আমার, Shekhar,Hilal এবং Shovon মধ্যেই)
বরাকের বন্ধুরা আছেন, এমন কোনো
গ্রুপে এমন চিন্তা উদ্রেককারী আলোচনা খুব কম হয়। তাই এই আড্ডাটা আমার
মাথাতে ঘুরছিল। দেখলাম, আমি কিছু কিছু বিষয় সত্যি আগে দেখিনি। যেমন Shekharদেব শুরুতেই বরাক আর ব্রহ্মপুত্রের বাস্তবতাকে মনে রেখেই ঐক্য সূত্র খোঁজতে গেছিলেন। এটা আগে আমার চোখে পড়েনি। তাঁর শেষ দিকের মন্তব্যের সূত্রে আবার পড়ে পেলাম। আমাদের এই আড্ডাতেই দেখা গেল যে Hilalভাষা ঐক্যের পক্ষে বলছিলেন, কিন্তু তাঁকেই আবার মুসলমান মর্যাদার পক্ষেই দাঁড়াতে হলো। আমাকে এবং Shekharবাবুকেতো বটেই। Shovonনিশ্চয়ই
গভীরে না ভেবে আলটপকা মন্তব্য করে না। কিন্তু এটা বোঝা যায় যে মুসলমানদের
প্রতি যথেষ্ট শ্রদ্ধা নিয়ে তাঁর অনুসন্ধান নেই। আমি আমার বক্তব্যের পক্ষে
পরে নথি দিচ্ছি। আপাতত, বাঙালি ঐক্যের সমস্যাটা বলি আবার।
এই যে
বৈচিত্রগুলো, সেগুলোর প্রতি যদি শ্রদ্ধা নিয়ে কৌতুহল বাড়ানো যায় এবং আমাদের
সবার পুরোনো সমস্ত চিন্তাকে প্রশ্নের মুখে ফেলে যাচাই করি, এবং অবশ্যি সেই
লক্ষ্যে এক প্রবল আশাবাদ পোষণ করি তবে একটা সূত্র মিলতে পারে। আমি ভালো
জানি না সেটি কী? কিন্তু মিলতে পারে। বৈচিত্র আর বিরোধের যে দুটো
আন্তসম্পর্কিত কিন্তু আলাদা বস্তু-- এই সত্য মনে রাখতে হবে, এটা আপাতত বলতে
পারি। এবারে আবার আসি শোভনের কথাতে। এমন কথাতে যেকোনো লোকই আপত্তি করবেন ,
কেউ মুসলমান হলে করবেনই,"why does it happen with a particular community
only? Why not with the other minority religious groups?"
আপত্তি করবেন, কারণ এটা সত্য নয়। ভারতে পার্শি বাদ দিয়ে কোনো ধর্মীয় সংখ্যালঘুই ভালো নেই। বস্তুত আর্থিক এবং সামাজিক ভাবে খৃষ্টান এবং বৌদ্ধরা সবচে' পশ্চাদপদ অবস্থানে রয়েছেন। এমন কি আর্থিক ভাবে সবল এক সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠীও যে সামাজিক ভাবে নিরাপত্তা এবং মর্যাদাহীন অবস্থাতে পৌঁছে যেতে পারেন, সেটি আমরা আশির দশকে শিখদের বেলা দেখেছি। আর মুসলমানমাত্রকেই যখন তখন 'পাকিস্তানের চর' বা 'দেশদ্রোহী' ভাবা হয় তখন কোনো মুসলমানই অন্যের সম্পর্কে স্বচ্ছন্দ বোধ করে না। আরেকটা কথা, দরিদ্র লোকেরা ধর্মকে আকড়ে ধরবেই , এমন কি বাস্তবে সবচে' অধার্মিক কাজেও তাদেরকেই বেশি পাওয়া যাবে। এই সত্য বহু হিন্দু মধ্যবিত্ত জেনে বুঝেও অনেক সময় বোঝেন না। সম্প্রতি অরিজিত চৌধুরী যুগশঙ্খে নিবন্ধ লিখে প্রশ্ন তুলেছেন একটি নির্দিষ্ট সম্প্রদায়ের লোকেরাই কেন বরাকে এতো অসামাজিক কাজ করছেন? তিনি মুহিব মজুমদারের উপর আক্রমণ, ভাঙাতে দোকান বাড়ি জ্বালানো ইত্যাদি প্রসঙ্গ টেনেছেন। নিত্য যারা অসম্মানের পরিবেশে থাকেন তারা 'ভদ্রলোকে'র মতো সর্বত্র ভারসাম্য রাখবেন কী করে? আমেরিকাতেও দেখা যাবে নিগ্রোরাই সবচে বেশি সামাজিক অসাম্যের শিকার, আবার কোনো নিগ্রো পাড়াতে চোর ছ্যেচ্ছড়ের হাত থেকে গা বাঁচানো যাবে না। 'ভদ্রলোকে'রা কোটি কোটি টাকা সুইস বেঙ্কে রাখেন, টেক্স ফাঁকি দেন, জেলে গেলেও নক্ষত্রের সম্মান পান। কৃষকেরা চুরি করে , ডাকাতি করে এবং জেলে পচেন। ভারতের যেকোনো জেলে গেলে দেখা যাবে সেখানে পচছেন মুসলমান , খৃষ্টান এই সব ধর্মীয় সংখ্যালঘুর মানুষ , এবং অবশ্যই দলিত জনজাতির মানুষেরা। আমার একবার জেলবাসের সৌভাগ্য হয়েছিল, আর শিক্ষক জীবনে অন্য কাজেও জেলে গেছি। দেখেছি।
আপত্তি করবেন, কারণ এটা সত্য নয়। ভারতে পার্শি বাদ দিয়ে কোনো ধর্মীয় সংখ্যালঘুই ভালো নেই। বস্তুত আর্থিক এবং সামাজিক ভাবে খৃষ্টান এবং বৌদ্ধরা সবচে' পশ্চাদপদ অবস্থানে রয়েছেন। এমন কি আর্থিক ভাবে সবল এক সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠীও যে সামাজিক ভাবে নিরাপত্তা এবং মর্যাদাহীন অবস্থাতে পৌঁছে যেতে পারেন, সেটি আমরা আশির দশকে শিখদের বেলা দেখেছি। আর মুসলমানমাত্রকেই যখন তখন 'পাকিস্তানের চর' বা 'দেশদ্রোহী' ভাবা হয় তখন কোনো মুসলমানই অন্যের সম্পর্কে স্বচ্ছন্দ বোধ করে না। আরেকটা কথা, দরিদ্র লোকেরা ধর্মকে আকড়ে ধরবেই , এমন কি বাস্তবে সবচে' অধার্মিক কাজেও তাদেরকেই বেশি পাওয়া যাবে। এই সত্য বহু হিন্দু মধ্যবিত্ত জেনে বুঝেও অনেক সময় বোঝেন না। সম্প্রতি অরিজিত চৌধুরী যুগশঙ্খে নিবন্ধ লিখে প্রশ্ন তুলেছেন একটি নির্দিষ্ট সম্প্রদায়ের লোকেরাই কেন বরাকে এতো অসামাজিক কাজ করছেন? তিনি মুহিব মজুমদারের উপর আক্রমণ, ভাঙাতে দোকান বাড়ি জ্বালানো ইত্যাদি প্রসঙ্গ টেনেছেন। নিত্য যারা অসম্মানের পরিবেশে থাকেন তারা 'ভদ্রলোকে'র মতো সর্বত্র ভারসাম্য রাখবেন কী করে? আমেরিকাতেও দেখা যাবে নিগ্রোরাই সবচে বেশি সামাজিক অসাম্যের শিকার, আবার কোনো নিগ্রো পাড়াতে চোর ছ্যেচ্ছড়ের হাত থেকে গা বাঁচানো যাবে না। 'ভদ্রলোকে'রা কোটি কোটি টাকা সুইস বেঙ্কে রাখেন, টেক্স ফাঁকি দেন, জেলে গেলেও নক্ষত্রের সম্মান পান। কৃষকেরা চুরি করে , ডাকাতি করে এবং জেলে পচেন। ভারতের যেকোনো জেলে গেলে দেখা যাবে সেখানে পচছেন মুসলমান , খৃষ্টান এই সব ধর্মীয় সংখ্যালঘুর মানুষ , এবং অবশ্যই দলিত জনজাতির মানুষেরা। আমার একবার জেলবাসের সৌভাগ্য হয়েছিল, আর শিক্ষক জীবনে অন্য কাজেও জেলে গেছি। দেখেছি।
এবারে আসি, বাংলাদেশে বা
পকিস্তানে সংখালঘুরা কেমন আছেন-- সেই প্রশ্নে মুসলমানদের বিশেষ করে,বা তাদের
সমর্থণে যারা বলবেন তাদের সাফাই দিতে হয় কেন? ওগুলোতো বিদেশ। দিতে হয় এর
জন্যে যে ঐ দুটো প্রতিবেশি দেশের নজির দিয়ে দেখাবার প্রয়াস হয়, দেখো
মুসলমানরা নিজেরা সুযোগ পেলে অন্যের প্রতি
কেমন করে? সুতরাং এই কৈফিয়ত এই দেশের মুসলমানদের আত্মমর্যাদার স্বার্থেই
দিতে হয়। জীবনে উন্নতির জন্যেও আত্মমর্যাদা বোধটা খুব জরুরি। কেননা এটি এক
ব্যক্তিকে আত্মবিশ্বাসও দেয়। ভারতে ইমামরা মুসলমানদের কী বিপদ ঘটাচ্ছে এই
নিয়ে খুব তর্ক করা হয়, কিন্তু এরা যে 'ভুল পথে' হলেও সেই আত্মমর্যাদা এবং
আত্মবিশ্বাস সুরক্ষার কাজ করেন সেই সত্য গোপন করা হয়। আজকাল বদরুদ্দীন আজমল
এই লক্ষ্যে রীতিমত খৃষ্টান মিশনারীদের মতো ব্যাপক কাজ করছেন। তাঁর এই সব
কাজে বহু হিন্দু দরিদ্রজনও লাভান্বিত হচ্ছেন। এই নিয়েও দুটো ভালো লথা
কাগজে খুব কম লেখা হয়। নিত্যদিন 'ইমাম' বিরোধী হিন্দু আস্তিক বা নাস্তিকেরা
যা আজেবাজে লিখে মুসলমানদের সেই মর্যাদাবোধ এবং আত্মবিশ্বাসের জায়গাকে
তলানিতে ঠেকিয়ে দেন, এবং তাতে 'অর্থনীতি বহুভূর্ত' ভাবে সস্তা শ্রমিক পেতে ,
রাজনৈতিকভাবে নিজেদের কর্তৃত্ব বহাল রাখতে এই সব 'সাম্প্রদায়িকতা বিরোধী
হিন্দু'দের সুবিধে হয় এই নিয়ে ভাবনাচিন্তাই খুব কম , লেখা লেখিতো আরো কম।
যে লিখবে তার চৌদ্দ গোষ্ঠীর শ্রাদ্ধ হবে।
এবারে, যতটা বলা হয়, সত্যি কি
মুসলমান প্রধান দেশ গুলোতে সংখ্যালঘুদের অবস্থা খুব খারাপ? সব দেশেই কি?
তবে দুবাই সহ, মধ্য এশিয়ার বহু দেশে ভারতীয় হিন্দুরা দলে দলে যান কী করতে?
আফগানিস্তানের সংগে ভারতের এতো প্রেম কিসের। ঐ দেশতো ধর্মনিরপেক্ষে বলে
এখনো নিজেকে ঘোষণা করে নি। হ্যা, অধিকারের অসাম্য আছে, আছে মর্যাদারও। যেমন
আছে ভারতে। পাকিস্তানে বা বাংলাদেশে যদি হিন্দু লোক রাজনীতি, ব্যবসাতে
তেমন উন্নতি করতে পারেন নি, তবে বিপরীতে এটাওতো ঠিক ওদের দেশে গুজরাট,
ভাগলপুর, নেলীও হয় নি। সুতরাং বলতে গেলে বিরুদ্ধে, সব দেশের বিরুদ্ধেই বলা
যাবে। ভারতে মুসলমানদের সংরক্ষণ দিয়ে দিলে ধর্মনিরপেক্ষতা গেল কোথায় এই
প্রশ্ন তোলা হয়। কিন্তু এই প্রশ্ন যারা করে----, ১৯৯২র মুম্বাই দাঙ্গার ,
১৯৮৩র নেলি দাঙ্গার কোনো বিচার হয় না কেন? ১৯৯৪র মুম্বাই বোম ব্লাস্টের
অপরাধী ধরা পড়ে জেলেও যায়, কিন্তু যার প্রতিক্রিয়াতে এই সব হয় সেই বাবরি
ভাঙ্গার নায়করা এতো সম্মানের সঙ্গে বুক ফুলিয়ে ঘুরে কী করে? এই সব প্রশ্নের উত্তরটা কী? সে যাই হোক, আপনি যে পক্ষেই
থাকুন, একটি কথাতো সত্যি যে ভারতীয় ধর্মনিরপেক্ষতা প্রশ্নাতীত নয়। তবে এই
প্রশ্ন করবার মানেই বা কী যে একটিও মুসলমান দেশ নেই যেগুলো ধর্ম নিরপেক্ষ।
আবার এও সত্য নয়, যেসব মুসলমান প্রধান দেশ ঘোষিত ভাবে ধর্মনিরপেক্ষ তাদের
রাষ্ট্রনায়কদের একনায়ক বলে যখন মিছেমিছিই আমেরিকা প্রায় নৃশংসভাবে হত্যা
করে তখন আবার আমরা নিজেদের গনতন্ত্রের বড়াই করে আহ্লদাদে মেতে উঠি। ইরাকে
বা লিবিয়াতে যা হলো। মুসলমান যাবেতো যাবে কোথায়?
এই প্রশ্নও কি মাথাতে আসেন না,
যে মুসলমানদের প্রতি আল্লাই বড় অবিচার করে গেছেন! কী মুস্কিল! ভারত ছাড়া
প্রায় সমস্ত মুসলমান প্রধান দেশে তিনি তেল দিয়ে গেছেন। ইন্দনেশিয়া
মালোশিয়াতেও। আর একটা দেশ থেকে সামন্তবাদ বিদায় নেবে কিনা সেটি সিদ্ধান্ত
নেবার দায়, ইউরোপ বাদ দিলে আর কোনো এশিয়,
আফ্রিকী দেশগুলোর নিজেদের হাতে ছিল না। ভারতেও নয়। ভারতেও সামন্তবাদ টিকে
আছে। আর তেলপ্রধান দেশগুলোতেতো বটেই। সৌদী রাজা বা ব্রুনেইর রাজার বিরুদ্ধে
কেউ টু শব্দটি করে না। সামন্তবাদ ঔপনিবেশিক শক্তিকে সস্তা শ্রম,
কাঁচামালের অবাধ লুণ্ঠন এবং অপ্রতিদ্বন্দ্বী বাজারের নিশ্চিতি দেয়। আর তাই,
আমরা মিশরে মুসলিম ব্রাদারহুডের উত্থানে যতই বিপন্নবোধ করি, মার্কিনিরা
তাদের সঙ্গেই কারবার করবার আলাপ জমাচ্ছে। ইরাকেও তাই হয়েছে। আফগানিস্তানেও
মোটেও ধর্ম সম্পর্ক শূণ্য সরকার ক্ষমতাতে নেই। বরং বিচ্ছিন্ন কিছু জনজাতীয়
যুদ্ধবাজদের জোট সরকার চালাচ্ছে। যারা মোটেও মার্কিনি বা ভারতীয়
শিল্পপতিদের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতার কোনো যোগ্যতা রাখে না। আর সত্য বলতে,
ধর্মনিরপেক্ষ জাতি রাষ্ট্র একটি বোর্জুয়া মিথ্যাচার হিসেবেই থেকে গেছে।
বৃটেন নিজেই এখন আবার নতুন করে এই সব প্রশ্নে জেরবার। আগামী দুই একবছরে
স্কটিশরা বেরিয়ে গেলেও যেতে পারে যাদের সঙ্গে ইংলিশদের ভাষিক এবং ধর্মীয় বিরোধ রয়েছে। পুঁজিবাদ এগুলো জিইয়ে রাখে। কারণ, তার লুণ্ঠনকে সে যতই বাজারে
স্বাধীনতার উপর ছেড়ে দেবার বড়াই করুকনা কেন, এতো ঠিক যে তার জুয়াচুরী আড়ালে
থাকে না। এখনকার আর্থিক সংকট দেখাচ্ছে এই সত্যতা।
এই জোচ্চুরিকে আড়াল করবার
জন্যে শাসকদের দরকার পড়ে সংখ্যাগুরুদের মধ্যে এক সমর্থণ ভিত্তি গড়ে তুলবার।
সেই সংখ্যাগুরুর একটি ধর্মও থাকে, থাকে ভাষাও। আর ঠিক তাই আজকের কোনো দেশেই
সংখ্যালঘুরা সম্পূর্ণ নিরাপত্তা আর মর্যাদা নিয়ে থাকতে পারে না। যারা এর
বিরুদ্ধে লড়বেন তাদের তাই 'হিন্দু-মুসলিম ভাই ভাই বলেও লাভ নেই', 'লাভ নেই
অসমিয়া বাঙালি ভাই ভাই বলেও'। আবার এর অর্থ এও নয় যে তবে 'হিন্দু মুসলিম বা
অসমিয়া বাঙালি কাটাকাটি করা যাক' এর সবগুলোই শাসকদের লাভ করে দেয়। প্রথমটি
তাদের উদ্দেশ্যকে আড়াল করে, দ্বিতীয়টি বড়বেশি উন্মুক্ত করে। শুরু তাই
অবশ্যই করতে হবে সংখ্যালঘুর পক্ষে দাঁড়িয়ে সংখ্যাগুরুর নিপীড়িতদের এক করে।
আর ঠিক তাই, আমি প্রায়ই অসমিয়াদের পক্ষেও দুই একটা কথা বলে ফেলি। তাতে
শিলচরের কিছু বন্ধু আমাকে তাদের দালাল বলে ফেলেন। অর্থাৎ , আমি এমন একটা লোক
যে কিনা 'হিন্দু বাঙালি', কিন্তু 'হিন্দু' আর 'বাঙালি' ছাড়া আর সবার পক্ষে দালালি
করে! আরে বাবা, যারা একতরফা অসমিয়া বিরোধী বা বিদ্বেষী, সবেতেই অসমিয়া
ষঢ়যন্ত্র দেখেন তারাতো নিজেদের লড়াইটা শুরু করবার আগেই হেরে বসে থাকেন। আর
ঠিক তাই, বরাক উপত্যকার আজ অব্দি কোনো হিল্লে হলো না। ব্রহ্মপুত্রেরও বটে।
(c) ছবি
(c) ছবি
1 comment:
Bhalo laaglo aapnar lekhata podey.
Post a Comment