এখন সারা ভারতে সবাই খুব নারী দরদী হয়েছে। সংসদে নারী প্রতিনিধিত্ব খুব কম। যারা মহিলা বিলের বিরোধীতা করছে তাদেরকে সমর্থকেরা পুরুষতান্ত্রিক বলে গালিগালাজ করছে। তবে ঐ যুক্তিতে যারা দলিত-সংখ্যালঘুর প্রতিনিধিত্বের বিরোধীতা করছে তাদের ব্রাহ্মণ্যবাদি ও বর্ণবাদি বলা যাবে না কেন? দলিতদের বেলা যোগ্যতা আর নারীদের বেলা সংরক্ষণ-এতো দেখি কাঠালের আমসত্ব! সংরক্ষণ ছাড়া যোগ্য নারীরাও সুযোগ পাবে না , যদি মেনে নেয়া হয়, তবে সংরক্ষণের ভেতরে সংরক্ষণের তত্ব না মেনে ঐ বর্ণ বাদি নারী দরদীরা দলিত মেয়েদের বঞ্চিত করাই শুধু নয়, দলিত পুরুষের ভাগেও ভাগ বসাতে চাইছে। এভাবেই এদেশে নারীকে নিয়েই সবচে' বেশি বর্ণবাদি রাজনীতি হয়ে গেছে।আজো ওই বর্ণবাদিরা কোনো ব্রাহ্মণের মেয়ে দলিত ঘরে বিয়ে করে গেলে জ্যান্ত পুতে ফেলে। তালিবানেরা ওমন করলে প্রচার পায়। বামুনেরা করলে এই অসভ্যরা ঢেকে ফেলে। এই অসভ্যতা আর কতদিন? সবচাইতে মজা হলো এই কৌতুকে সরকারি বামপন্থীরা সবচে' এগিয়ে যোগ দিয়েছে! ওদের ডুববার দিন এলো বলে!
2 comments:
i support women reservation bill,women independence.thats all ! i don't want to make any debate in this context.at the same time i don't want to allow any argument in this regards !!
আমি মহিলা সংরক্ষন বিল সমরথন করি। ।।
ধন্যবাদ রঞ্জিত! মহিলা বিলতো আমিও সমর্থণ করি। কিন্তু আপনি বোধহয় দলিত সংখ্যালঘুদের মহিলাদের সংরক্ষণ সমর্থণ করেন না। সে আপনি বুঝবেন বিতর্কে অংশ নেবেন কিনা। কিন্তু অন্যকে 'Allow' করবেন না -- কথাটা বোধহয় আপনি ভুলে বলেছেন । একটু ভেবে দেখবেনতো! অন্যে করলে আপনি আটকাবেন কী করে? আর হ্যাঁ, দলিতদের সংরক্ষণের বিরোধীতা করে ঐ বিল বোধহয় আইনে পরিণত হতে পারবে না।
Post a Comment